গত ১৯ ফেব্রুয়ারি শনিবার সিবিএন২৪ অনলাইন ভিত্তিক পত্রিকায় ‘পুত্রবধূর মারধরে শাশুড়ি আহত’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে যাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমরা উক্ত মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
একই সাথে উল্লেখ করা হয়েছে নুর জাহান এর পুত্রবধূ শফিকা জমির মালিকানা দাবি করে কাগজপত্র বুঝিয়ে দিতে শাশুড়িকে চাপ দিয়ে আসছে এবং ভাড়াটে স্বসস্ত্র সন্ত্রাসী নিয়ে অতর্কিত হামলা চালিয়েছে, যাহা সঠিক নয় সম্পূর্ণ বানোয়াট।সত্যকে আড়াল করতে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার ঘটনা ছাড়া আর কিছু না।এঘটনা সাজানো রূপকথার গল্পের মতো।
সংবাদে আরও বলা হয়েছে আমরা নাকি রোহিঙ্গা অথচ আমরা জন্মগত বাংলাদেশি ও জাতীয় পরিচয়পত্রদারী বাংলাদেশের নাগরিক। সংবাদে এটাও উল্লেখ করা হয়েছে আমি নাকি নুর জাহান এর ছেলে শাহ আলমকে কৌশলে বিয়ে করেছি অথচ আমরা দুজন দুজনকে ভালোবেসে বিয়ে করেছি এবং বর্তমানে আমাদের সংসারে তিন ছেলে-মেয়ে আছে।
সত্য ঘটনা হচ্ছে,আমার স্বামী শাহ আলম বিদেশ গিয়ে এই জমি আমার ছেলে ফরহাদুল ইসলাম ও আমার শাশুড়ির নামে ক্রয় করেছিল। দীর্ঘদিন যাবৎ উক্ত জমিতে আমরা সবাই বসবাস করে আসছি।যা এলাকাবাসী সহ সবাই জানে।হঠাৎ আমার শাশুড়ি নুর জাহান ও তার ছোট ছেলে রফিক মিলে আমাদেরকে জমির ভাগ থেকে বঞ্চিত করতে ষড়যন্ত্র শুরু করে।ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিছুদিন আগে আমার দেবর রফিক আমার ছোট ছেলে ফরহাদুল ইসলামকে স্হানীয় এক সন্ত্রাসী দিয়ে মারধর করায় এবং প্রতিনিয়ত আমাদেরকে ঘর থেকে বিতাড়িত করতে নানান ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে।জমি একাই ভোগ করতে তাদের একটি নীল নকশা ও হীন ষড়যন্ত্র।এছাড়া যে জমি আমার ছেলে ফরহাদুল ইসলাম ও তার দাদী নুর জাহান এর নামে ছিল কিন্তু আমার শাশুড়ি ভূয়া কাগজ তৈরী করে এই জমি বিক্রি করার পায়তারা চালাচ্ছে।
তাই আমরা উক্ত প্রকাশিত সংবাদটির তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।পাশাপাশি এই মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সহ কাউকে বিভ্রান্ত না হতে আহবান জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী,
শফিকা বেগম ও ফরহাদুল ইসলাম,
সাং, দক্ষিণ মুহুরীপাড়া,ঝিলংজা-কক্সবাজার সদর।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।