এম.এ আজিজ রাসেল :
আগের দিনের পাতানো ম্যাচের রেশ কাটছিল না। সবার মাঝে চলছে তা নিয়েই আলোচনা। তারমধ্যে শুক্রবার কক্সবাজার বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন স্টেডিয়ামে মাঠে নামে শিরোপা প্রত্যাশী অল ষ্টার ফুটবল ক্লাব ও বাঁশ কাটা খেলোয়াড় কল্যাণ সংস্থা। কোন দলেই ছিল না বিদেশী খেলোয়াড়। স্থানীয়রাই মাঠজুড়ে দাপট বিস্তার করে। বিশেষ করে অল ষ্টারের আরিফ রাশেদ ও বাবুরা মাঠে নেমেই বাঁশ কাটার খেলোয়াড়দের নাস্তানাবুদ করে ছাড়ে। তাদের সমন্বিত আক্রমণে একটি দুটি নয়, বাঁশ কাটার জালে একে একে ৬টি গোল করে উৎসব উদযাপন করে অল ষ্টার। তাঁদের কাছে এক প্রকার অসহায় আত্মসমর্পণ করে বাঁশ কাটার খেলোয়াড়েরা।
খেলা শেষে পাতানো ম্যাচ ফুটবলের জন্য অমঙ্গলজনক অবিহিত করলেন অল ষ্টারের কোচ প্রিন্স।
টানা তিন ম্যাচে জয় পেয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রয়েছে অল ষ্টার ফুটবল ক্লাব। আর টানা দুই ম্যাচে হেরে হতাশায় ডুবে বাঁশ কাটার খেলোয়াড়, কোচ ও কর্মকর্তারা।
ভবিষ্যতে পাতানো ম্যাচ হলে সহজেই ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানালেন টুর্নামেন্ট কমিটির আহবায়ক হেলাল উদ্দিন কবির।
বাঁশ কাটা খেলোয়াড় কল্যাণ সংস্থা: ইমরান, নুরুল আজিম, আবু ছৈয়দ, মোজাহিদ, আসাদুল্লাহ, লোকমান, আবু মুসলিম, ইয়াছিন, মান্নান, সায়েম, চিং ও মং। ম্যানেজার মোফাস্সেল ও কোচ শহীদ খান।
অল ষ্টার ফুটবল: সেজান, জাহেদ, ওবায়দুল্লাহ, বাবু, আতিক, আনু, সাইফুল, রাসেদ, আইয়ুব, আরাফাত, আরিফ, রাহুল, আরিফ, ভুট্টো, রিদুয়ান, সাইমুম ও দেলোয়ার। ম্যানেজার আমীর হোসেন ও কোচ প্রিন্স।
ম্যাচ রেফারি: পলাশ দে, মিল্টন দত্ত, সুমন দে ও আহমদ কবির।