কক্সবাজারের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান “হোপ ফাউন্ডেশন ফর উইমেন এন্ড চিলড্রেন অব বাংলাদেশ” এর অফিস পরিদর্শন করেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার। হোপ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট ডা. ইফতিখার মাহমুদ তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান।
পরিদর্শনকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক ডা. মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, কক্সবাজার ২৫০ শষ্যার সদর হসপিটালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোঃ মোমিনুর রহমান, কক্সবাজার জেলা সিভিল সার্জন ডা. বিপাশ খীসা, রামু উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নোবেল বড়ুয়াসহ অন্যান্য উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
হোপ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট ডা. ইফতিখার মাহমুদ,
হোপ ফাউন্ডেশনের বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর কে এম জাহিদুজ্জামান, চীফ মেডিকেল অফিসার ডা. নুর ইসলাম, হোপ হসপিটালের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. নৃন্ময় বিশ্বাস, সিনিয়র ম্যানেজার জহুরুল ইসলামসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা হোপ হসপিটাল মেটারনিটি ও ফিস্টুলা সেন্টারটি ঘুরে দেখান। উল্লেখ্য যে, বিগত ৩০ মে ২০২৩ইং মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক উক্ত হোপ হসপিটালটি উদ্বোধন করেন।
সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার হোপ হসপিটালের কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এ সময় তিনি হোপ মিডওয়াইফারি ইনস্টিটিউটে অধ্যয়নরত ছাত্রী মিডওয়াইফদের সাথেও কথা বলেন।
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালে জাতিসংঘে বাংলাদেশে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মিডওয়াইফ তৈরির অঙ্গীকার বাস্তবায়নের জন্য ২০১২ সাল থেকেই হোপ ফাউন্ডেশন দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মিডওয়াইফ তৈরি করে যাচ্ছে।
কক্সবাজারের কৃতি সন্তান ডাক্তার ইফতিখার মাহমুদ ১৯৯৯ সালে হোপ ফাউন্ডেশন ফর উইমেন এন্ড চিলড্রেন অব বাংলাদেশ নামক প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ফাউন্ডেশনটি অসহায় দরিদ্র মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবায় নিয়োজিত আছে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।