বার্তা পরিবেশক:
কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ও সাবেক সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আমিনুল হক ব্যাপক গণসংযোগ ও মতবিনিময় সভা করেছেন। তিনি স্থানীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে ১ নভেম্বর সকালে কুতুবদিয়া শাহ আবদুল মালেক রা: দরবার শরীফে জেয়ারত করতে যান। সেখান থেকে ফিরে চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে স্থানীয় চেয়ারম্যান ও গণমান্য ব্যক্তিদের সাথে কুশল বিনিময় ও দোয়া চান।
সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আমিনুল হক সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেন। এদিন বমুবিলছড়ি, বরইতলী, শিলখালী, রাজাখালী ও হারবাং ইউনিয়ন পরিষদে যান। সেখানে চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরামহীন প্রচারণা ও গণসংযোগ করে যাচ্ছেন জজ আমিনুল হক। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামে গ্রামে গিয়ে গণসংযোগ করে তৃণমূল মানুষের নজর কাড়ছেন তিনি। কক্সবাজার-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হবার প্রত্যাশা ঘোষণার পর থেকেই উপজেলার মানুষ দারুণ ভাবে উদ্বেলিত তাকে নিয়ে। জজ আমিনুল হক সদালাপী ও হাস্যোজ্জ্বল এবং একজন সাদা মনের মানুষ হিসেবে উপজেলার মানুষের মাঝে স্থান করে নিয়েছেন। কথা বার্তা, চাল চলন, রাজনৈতিক দূর দর্শিতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, নম্র, ভদ্র ও ভালো গুণাবলীর জন্য তার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। এছাড়াও চকরিয়া উপজেলায় একজন সৎ নিষ্ঠাবান বিচারক হিসেবে তিনি সকলের কাছে জনপ্রিয়। যেখানেই যাচ্ছেন সেখানেই ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন তিনি। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ও একজন ক্লিন ইমেজের ব্যক্তিত্ব হিসেবে তৃণমূল মানুষের কাছে তিনি নিজেকে মেলে ধরতে সক্ষম হচ্ছেন।
জজ আমিনুল হক কুতুবদিয়া মাজার জেয়ারত শেষে পেকুয়া পৌছলে আওয়ামীলীগ নেতা ওয়াহিদুর রহমান ওয়ারেসীসহ স্থানীয় আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ তাকে স্বাগত জানান। রাজাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বাবুলের সাথেও তিনি শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এরআগে বমুবিলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদে গেলে চেয়ারম্যান মনজুর কাদের তাকে স্বাগত জানান। পরে হারবাং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেরাজউদ্দিন মিরাজের সাথে তিনি সৌজন্য স্বাক্ষাত করেন। একইভাবে বরইতলী ও খুটাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সাথেও তিনি সাক্ষাত করেন।