কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার অন্তর্গত বদরখালী ইউনিয়নের তিন নম্বর ব্লক ৬ নম্বর ওয়ার্ড দক্ষিণ মাতা স্টেশনে গত ২রা আগস্ট গণপিটুনিতে নিহত হয় চিহ্নিত চুর rab তালিকাভুক্ত জলদস্যু নাম: শাকিল ,পিতা মৃত্যু: মনজুর মাঝি। এই ঘটনার রেশ ধরে নিহতের ভাই খোকন বেশ কিছু মানুষের লিস্ট করে এবং তাদের কাছ থেকে মামলায় জড়াবে বলে হুমকি দিয়ে কারো থেকে ৫০ হাজার কারো থেকে ১ লক্ষ এবং কারো থেকে ১ লক্ষ ৫০ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকে।
এবং খবর নিয়ে জানা যায় তিনি ৩০ থেকে ৩৫ জনের থেকে মামলায় জড়াবো বলে এরকম টাকা নেই। এবং তার সেই লিস্টের মধ্যে পড়ে যায় একজন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক যিনি হলেন মাস্টার সাইফুল ইসলাম পিতা: আবুল কালাম, বদরখালী তিন নাম্বার ব্লক ৬ নম্বর ওয়ার্ড দক্ষিণ মাথা। মাস্টার সাইফুল ইসলাম থেকে নিহতের বড় ভাই খোকন ও খোকনের বোনের জামাই বাবুল দাবী করে ৩ লক্ষ টাকা এবং সে ৩ লক্ষ টাকা মাস্টার সাইফুল ইসলাম না দেওয়ার অপারগতা প্রকাশ করলে মাস্টার সাইফুল ইসলামকে এক নাম্বার আসামি করে মামলা করব বলে হুমকি দেই । নিহতের বড় ভাই খোকন সেই থেকে মাস্টার সাইফুল ইসলাম কে ১৯ আগস্ট পর্যন্ত হুমকি-ধমকি দিয়ে আসে মাস্টার সাইফুল ইসলাম তারপরেও টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় তাকে ১ নং আসামি করে চকরিয়া ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে করে মামলা করে গত ২০ আগস্ট। মাস্টার সাইফুল ইসলামের সাথে কথা হলে তিনি জানান "আমি ঘটনার দিন ছিলাম চট্টগ্রাম শহরে আমি ওই ঘটনায় কোনভাবে জড়িত নয় আমি কেন টাকা দিব"। এবং মাস্টার সাইফুল ইসলাম আরো বলেন তাকে কিছু কুচক্রী মহলের ইন্ধনে ফাঁসানো হয়েছে। মাস্টার সাইফুল ইসলাম বিগত জীবনে একটি কেজি স্কুলের শিক্ষকতা করেন এবং তারপরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পায় এবং তার অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে। মাস্টার সাইফুল ইসলাম এর পরিবার এলাকাবাসী এবং তার যত ছাত্র-ছাত্রীরা রয়েছে তারা সবাই অনতিবিলম্বে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার চেয়েছেন।