সাইদুল ইসলাম ফরহাদ :

বাংলাদেশে গত কয়েকদিনে বিভিন্ন জেলায় হিন্দুদের মন্দির, পূজামন্ডপ ও ঘরবাড়িতে একের পর এক হামলা করা হয়েছে এসব পরিকল্পিত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে করা হয়েছে। টেকনাফ হোয়াইক্যং চাকমা পল্লীতে যে হামলা হয়েছে সেটাও পরিকল্পিত হামলা।

আজ সোমবার টেকনাফে হোয়াইক্যং চাকমা পল্লিতে হামলার ঘটনায় পরিদর্শন কালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মেয়র মুজিবুর রহমান এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন হোয়াইক্যং চাকমা পল্লীতে যারা হামলা করেছেন তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে এবং এই ঘটনার যোগানদাতাকে চিহ্নিত করা হয়েছে। অতি শীগ্রই তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

এসময় দুর্বৃত্তদের হামলায় যারা আহত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের মাঝে নগদ টাকা বিতরণ করেন।

গত ২৪ অক্টোবর চাকমা পল্লীতে হামলার ঘটনায় হোয়াইক্যং স্থানীয়  ছাত্রলীগ নেতা তোফায়েল সম্রাট ও তার ভাই কাইছার সহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় একটি মামলা হয়েছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি রেজাউল করিম,শ্রম বিষযক সম্পাদক কাজী মোস্তাক আহমদ শামীম,ত্রান ও সমাজ কল্যান সম্পাদক ইউনুস বাঙালী,টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল বশর,ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হারুন সিকদার,সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক,টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল মোস্তফাসহ
উপজেলা আওয়ামীলীগ ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ।