এম.এ আজিজ রাসেল:

মুক্তিযুদ্ধের সময় বিচ্ছিন্ন নয়, পুরো দেশই ছিল বধ্যভূমি। সেসময় গোলাম আযমের নেতৃত্বে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নির্বিচারে এই দেশের মানুষকে হত্যা করেছে। চালিয়েছে ধর্ষণ, লুটপাট ও তাণ্ডবলীলা। সেই বিভীষিকাময় মুহুর্ত মনে পড়লে মুক্তিযোদ্ধারা এখনো আতকে উঠে। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতেও এখনো দেশকে বধ্যভূমি বানাতে ষড়যন্ত্র করছে। স্বাধীনতাবিরোধী সেই চক্রের বিরুদ্ধে তরুণ প্রজন্মসহ সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। শনিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে জেলা প্রশাসন আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ। বক্তব্য রাখেন শিক্ষাবিদ সোমেস্বর চক্রবর্তী ও ‘বধ্যভূমিতে একদিন’ প্রামাণ্যচিত্রের নির্মাতা শওকত ওসমান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী, সাবেক পৌর চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আবছার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বিভীষণ কান্তি দাশ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এড. তাপস রক্ষিত, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক মো. নজিবুল ইসলাম। পরে ‘বধ্যভূমিতে একদিন’ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়।