বার্তা পরিবেশক
কয়েকটি অনলাইনে ‘কক্সবাজারে ধর্ষণ চেষ্টায় রশিদ ও তার ২ সহযোগীর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সংবাদটি করা হয়েছে।
প্রকাশিত সংবাদের বক্তব্যগুলো শতভাগ বাস্তবতা বিবর্জিত ও মানহানিকর।
সংবাদে উল্লেখিত মামলার বাদি জুবাইদা বেগম (২৫) নামক মহিলাকে আমি চিনি না। জীবনে কোনদিন দেখা-কথা হয় নি।
কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এ পিসি মামলা নং ৬১/২২তে আমাকে কেন আসামি বানিয়েছে, তা বোধগম্য নয়। রহস্যজনক ও নাটকীয় মামলা দেখে আমি হতভম্ব।
জুবাইদা বেগমকে নাটকীয় মামলার উপাদান বানানো হয়েছে মাত্র।
ওই মামলায় ঘটনাস্থল দেখানো হয়েছে  মহেশখালীর শাপলাপুর ৮ নং ওয়ার্ডের ছাদেকের কাটায় তার বসতবাড়িতে। সময় দেখিয়েছে রাত দশটা। অথচ ওই সময় আমি কক্সবাজার শহরের কলাতলীতে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ছিলাম। যার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংরক্ষিত রয়েছে। একই সময়ে কক্সবাজার থেকে মহেশখালীতে কিভাবে ঘটনা করলাম? মিথ্যা ও হাস্যকর অভিযোগে কেন মামলা? আশা করছি তদন্ত কর্মকর্তা আসল রহস্য বের করবেন।
প্রশাসন, তদন্ত সংস্থাগুলো নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল। মিথ্যা তথ্য দিয়ে স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে কাউকে ফাঁসানো এত সহজ না। সবকিছু দিনের মতো স্পষ্ট হয়ে আসবে। একটু সময়ের ব্যাপার মাত্র।
হাস্যকর অভিযোগে দায়েরকৃত মামলার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।
সেই সাথে তদন্তপূর্বক মিথ্যা মামলাটি প্রত্যাহারের আবেদন করছি।

প্রতিবাদকারী
রশিদ উদ্দিন আহমেদ
লাইট হাউজ, কক্সবাজার পৌরসভা।