সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কোর্টবাজারে সাংবাদিক শরিফ আজাদ ও জসিম আজাদের উপর রতœাপালং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল হুদার সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন দিয়েছেন রিপোর্টার্স ইউনিটি কক্সবাজার’র নেতৃবৃন্দ।
রিপোর্টার্স ইউনিটি কক্সবাজার’র সভাপতি এইচ এম নজরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক ওসমান গণি এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, রতœাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদার নানা অনিয়ম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে লেখালেখি করেন রিপোর্টার্স ইউনিটি উখিয়ার সভাপতি ও আজকের কক্সবাজার বার্তার উখিয়া প্রতিনিধি শরিফ আজাদ এবং উখিয়া অনলাইন প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ভোরের কাগজের উখিয়া প্রতিনিধি জসিম আজাদ। এজন্য তাদের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে গত ১৩ এপ্রিল রাত সোয়া ১১টার দিকে কোর্টবাজার মসজিদ রোডস্থ রিপোর্টার্স ইউনিটি কার্যালয়ের সামনে অতর্কিত অবস্থায় সাংবাদিক শরিফ আজাদ ও জসিম আজাদকে চেয়ারম্যান নুুরুর হুদার ছেলে তাহসিনের নেতৃত্বে ১৫/২০ জনের একটি সংঘবদ্ধ চক্র পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়ে গুরুতর জখম করে। এতে গুরুতর আহত হন এই দুই সাংবাদিক। এসময় রক্তাক্ত অবস্থায় অবরুদ্ধ করে রাখা হয় তাদের। পরে উখিয়া থানা পুলিশ ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ঘটনাস্থলে এসে ৩ ঘণ্টা পর তাদের উদ্ধার করে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। ঘটনার ৩ দিন অতিবাহিত হলেও উখিয়া থানা পুলিশ এখনো হামলাকারীদের বিরুদ্ধে মামলা নেয়নি। এতে সাংবাদিক মহলে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
অবিলম্বে ন্যাক্কারজনক এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন রিপোর্টার্স ইউনিটির কক্সবাজার’র সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, সহ সভাপতি মিজানুর রহমান, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক তারেকুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মরিয়ম নুপুর, অর্থ সম্পাদক মোঃ ফরিদ, দপ্তর সম্পাদক অজিত কুমার দাশ হিমু, প্রচার সম্পাদক আশরাফুল হাসান রিশাত, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক সাকিবুর রহমান, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক সানজিদুল আলম সজিব, নারী বিষয়ক সম্পাদক জেসমিন আক্তার জেসিয়া, নির্বাহী সদস্য ইব্রাহিম আজাদ বাবু, মুহিবুল্লাহ মুহিব, সাইফুল ইসলাম বাদশা, নুরুল হোসাইন প্রমূখ।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।