হ্যাপী করিম, মহেশখালী :
আগামী ১৫ ই জুন বড় মহেশখালী ইউনিয়ন পরিষদ সাধারণ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব মোস্তফা আনোয়ার চৌধুরীর সমর্থনে বৃহত্তর ফকিরাঘোনাবাসী পক্ষথেকে আয়োজিত পথসভায় গণমানুষের ঢল মানুষের সেবা করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে মাঠ দাপিয়ে বেড়াছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে ইতিমধ্যে বড় মহেশখালী ইউনিয়নের আশেপাশের এলাকায় আলহাজ্ব মোস্তফা আনোয়ারের পক্ষে এক গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানান আজকের পথসভায়।

বড় মহেশখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাঁশি’র সভাপতিত্ব পথসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন.. কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি এম আজিজুর রহমান (বিএ), মহেশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগ
সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ারপাশা চৌধুরী, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সদস্য, মহেশখালী পৌর আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও মহেশখালী পৌর মেয়র আলহাজ্ব মকছুদ মিয়া, মহেশখালী উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক আলহাজ্ব সাজেদুল করিম, যুগ্ন-আহবায়ক, কুতুবজোম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট শেখ কামাল। মহেশখালী উপজেলা শ্রমিকলীগের আহবায়ক মোঃজসিম’সহ দলীয় অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী ও স্থানীয় গণ্য মান্য ব্যক্তিবর্গ।

এ সময বক্তরা বলেন…এ ইউনিয়নের বসবাসরত মানুষের সকল নাগরিক সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সমাজ থেকে মাদক নির্মূল করার অঙ্গীকার নিয়ে অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন। সুখে দু:খে পাশে থেকে মানুষের সেবা করার জন্য অন্তত একবার সুযোগ দেওয়ার প্রার্থনা নিয়ে ছুটে চলছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। স্থানীয় বিভিন্ন জনমতে মোস্তফা আনোয়ারের বেশ এগিয়ে রয়েছেন।

করোনার ভয়াবহ প্রার্দুভাবের সময় ব্যক্তিগত উদ্যোগে অসংখ্য অভাবী মানুষকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাবার দিয়েছেন। তখনই মূলত ৬নং বড় মহেশখালী ইউনিয়ন সাধারণ মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন তারুণ্যদীপ্ত মহেশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগ শ্রম-বিষয়ক সম্পাদক বড় মহেশখালী ইউনিয়ন পরিষদ সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আলহাজ্ব মোস্তফা আনোয়ার চৌধুরী।

তার কর্মী সমর্থকরা জানান, আসন্ন নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন এমনটাই আমাদের প্রত্যাশা।

দীর্ঘদিন ধরে তিনি আওয়ামীলীগের রাজনীতির সঙ্গে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী মোস্তফা বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই এ ইউনিয়নের মানুষ নানা রকম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। সে সব ভোগান্তি দূর করাই হবে তার প্রথম কাজ। নাগরিক সুবিধা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য কাজ করবেন বলে তিনি অঙ্গীকারাবদ্ধ।