মোঃ জয়নাল আবেদীন টুক্কু,
রামু-নাক্ষ্যংছড়ি সড়কে প্রতিদিন কম হলেও প্রায় দুইশ সিএনজি,যাত্রি বহনে নিযোজিত থেকে যাতায়াতকারীদের সেবা প্রদান করে আসছে,কিন্তু বর্তমানে সময়ে তাদের মাঝেও সিন্ডিকেটের প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে বলে একাধিক যাত্রী এই প্রতিবেদকে জানান,বিভিন্ন ভুক্তভোগীরা বলেন গাড়ি ছাড়ার স্টেশনে গাড়ির সংখ্যা কম হলেই, মাত্র ১২কিলোমিটার পথের নিয়ম অনুযায়ী ভাড়া ৪০ টাকার স্থলে, ৬০ টাকা, ৭০ টাকা প্রদান করতে হয়, কক্সবাজার থেকে প্রতিদিন যাতায়াত কারী ব্যবসায়ী মোঃ আইয়ুব বলেন কক্সবাজার থেকে আসার সময় প্রায় ৪০টাকা ভাড়ায় আসতে পারি কিন্তু সমস্যার সৃষ্টি হয় ফিরার পথে, সিএনজি স্টেশন জুড়ে গাড়ির সংখ্যা কম হলেই বিভিন্ন অজুহাত তুলে, অতিরিক্ত ভাড়া দাবি করেন সিএনজি চালকরা নিরুপায় হয়ে তাদের চাহিদা মাফিক ভাড়া পরিশোধ করেই গন্তব্যে পৌঁছতে হয়। নাইক্ষ্যংছড়িন উপজেলা সদরে কাঠ ব্যবসায়ী ফোরকান উদ্দীন বলেন ওনি ব্যবসায়িক কাজ শেষ করে মাঝেমধ্যে নটা দশটা হয়ে যায়, অতিরিক্ত ডাবল ভাড়া দিয়ে সংশ্লিষ্ট গন্তব্য পৌঁছেন,তার মতে সড়কে কোন তদারকি বা প্রশাসনিক কোন বাধ্যবাধকতা না থাকায় সিএনজি চালকরা বেপরোয়া হয়ে উঠছেন প্রতিনিয়ত। এ বিষয়টি নিয়ে অনেকের অভিমতে জানা য়ায় এই সড়কে একমাত্র যাতায়াতকারীদের মাধ্যমে সিএনজি হওয়ার ফলে সাধারণত যাত্রীদের জিম্মি করে রেখেছেন গাড়ি চালকেরা, সংশ্লিষ্টরা চাইলে এই অরাজক পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেত পারে চলাচল রত মানুষেরা। ভুক্তভোগী মানুষরা রামু ও নাইক্ষ্যংছড়ি ইউএনওর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।