কক্সবাজারের রামু থানার খাওয়ারকোপ পূর্ব পাড়া ৪ নং ওয়ার্ডের ভূমিদস্যু মামা-ভাগিনা জাফর আলম গ্যাংয়ের নেতৃত্বে নুরুল আমিন ম্যানেজারের পরিবার উপর হামলার শিকার হয়। তার ভাই হাবিবের বসত ভিটা দখল করে নেয়। পরিবারে কোন পুরুষ না থাকায় মহিলারা বাধা দিতে গেলে তাদের উপর হামলা করে তাদের হামলায় বড় থেকে দেড় বছরের শিশু পর্যন্ত রেহায় পায়নি। আহত সবাইকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ন্যাক্কারজনক ঘটনাটি চেয়ারম্যানকে অবহিত করলে বিচারের নামে ১৫ হাজার করে টাকা জমা নেন। বিচারের নামে চিয়ারম্যান ও এলাকার ভদ্র নামে মোখোশধারীরা ভূমিদস্যু থেকে মোটা অংকের অর্থ খেয়ে জোরপূর্বক জমি দখল করে দেয়। আমার বাবাকে হত্যা চেষ্টার বিভিন্ন কৌশল করে। আমার পরিবারের উপর বিভিন্ন ধরণের হয়রানি ও মানসিক নির্যাতন অতি মাত্রার কারণে মানুসিক ভাবে ভেঙে পড়ে ও ব্রেইন স্ট্রোক করে। মৃত্যুর সাথে পান্জা লড়ে দীর্ঘ এক মাস যাবত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা উন্নতি না হওয়াই উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম রেফারেন্স করে।
চিকিৎসা উন্নতি না হওয়ায় ডাক্তারের পরামর্শে বাড়িতে নিয়ে আসার পর গত ১৩ সেপ্টেম্বর মৃত্যু বরণ করে।
ভূমি দস্যু জাফর আলমের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। যা সংবাদপত্রে প্রকাশ পায়।
প্রশাসন থেকে এখনো পর্যন্ত কোন সুস্থ সমাধান পাইনি। এই হত্যার সুষ্ঠ বিচারের জোর দাবি জানাচ্ছি।
এ ভূমি দস্যু জাফর আলমের গ্যাং আমার অসহায় পরিবারের উপর হুমকি ও ভয় ভীতি দিয়ে যাচ্ছে। আমি একমাত্র মৃত নূরল আমিনের প্রবাসী সন্তান রেমিট্যান্স যোদ্ধা। বাড়ীতে আমার অসুস্থ মা ও বোনেরা অনিরাপত্তায় রয়েছে। তাই আমি প্রশাসনের নিকট আমার পরিবারের নিরাপত্তা চাই। সংশ্লিষ্ট বিষয়টি নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে অসহায় পরিবারের বসত ভিটা দখলমুক্ত করে যথাযথ ভূমিকা পালনের জন্য আমি রামু ও কক্সবাজার প্রশাসনের নিকট জোর দাবি জানাচ্ছি।
আশাকরি একজন প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধার অসহায় পরিবারের প্রতি সুদৃষ্টি দিয়ে যথাযথ ভূমিকা পালন করে দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির আওতায় এনে নজির স্থাপন করিবেন রামু প্রশাসন।
বিনীত নিবেদনঃ
মুহাম্মদ যোবায়ের
মদীনা মনোয়ারা
সৌদিআরব।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।