নিজস্ব প্রতিবেদক
পালস্ বাংলাদেশ সোসাইটি’র ‘নাগরিক’ প্রকল্পের উদ্যোগে রাজনৈতিক দলের দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) কক্সবাজার বাস টার্মিনাল সংলগ্ন হর্টিকালচার সেন্টার মিলনায়তনে কর্মশালায় অংশ নেয়া রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ বলেন- রাজনৈতিক সহাবস্থান ছাড়া সামাজিক সহাবস্থান সম্ভব নয়। এমনকি জাতীয় সংহতির স্রোতধারাও ব্যাহত হবে। দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘নাগরিক’ প্রকল্পের উদ্যোগে রাজনৈতিক দলের দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা সময়োপযোগী উদ্যোগ। এ প্রকল্প কক্সবাজারে সামাজিক শান্তি ও বন্ধন সুদৃড় করতে ভূমিকা রাখবে।
প্রশিক্ষনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)সহ বিভিন্ন দলের স্থানীয় পর্যায়ের ৫০ জন নেতাকর্মী অংশগ্রহন করেন।
অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন- ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এর প্রকল্প পরিচালক (আবাসিক) ক্রিস হ্যালেস্টেট তিনি বলেন, সামাজিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় রাজনৈতিক দলের গণতান্তিক চর্চা অপরিহার্য। এ প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য আদর্শ নাগরিক গড়ে তোলার মাধ্যমে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখা। এরমাধ্যমে জনমুখী নেতৃত্বের মৌলিক ধারনা, গণতান্ত্রিক অনুশীলন, দ্বন্দ নিরসন ও শান্তি প্রতিষ্ঠা, নাগরিকদের অধিকার ও দায়িত্ব, মিডিয়া ও ক্যম্পেনিং সম্পর্কে রাজনৈতিক দলের নেতারা গুরুত্বপূর্ণ ধারনা লাভে সক্ষম হবে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এর সিনিয়র প্রকল্প ব্যবস্থাপক অমিতাভ ঘোষ ও পালস বাংলাদেশে সোসাইটির প্রধান নির্বাহী সাইফুল ইসলাম চৌধুরী কলিম।
প্রশিক্ষণ সঞ্চালনা করেন সিআরসি-বিডি এর নির্বাহী পরিচালক কাজী ইকবাল বাহার সাবেরী ও পালস বাংলাদেশ সোসাইটির পরিচালক আবুল বাসার।
ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট এবং ইউ এস এ আইডি এর আর্থিক সহযোগিতায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। পালস্ বাংলাদেশ সোসাইটি ‘নাগরিক’ নামে একটি প্রকল্প মে ২০২৩ হতে বাস্তবায়ন করে আসছে।
রাজনৈতিক দলের দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বক্তারা
রাজনৈতিক সহাবস্থান ছাড়া সামাজিক সহাবস্থান সম্ভব নয়
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।