মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী :
কক্সবাজার জেলা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিজানুল আলম মিজান সহ বিএনপি ও বিভিন্ন অংগ সংগঠনের ১৯ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে নাশকতার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসআই ওবাইদুল হক বাদী হয়ে সোমবার ৩০ অক্টোবর কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন। যার কক্সবাজার সদর থানা মামলা নম্বর : ৫২, তারিখ : ৩০/১০/২০২৩ ইংরেজি এবং জিআর মামলা নম্বর : ৬০০ (কক্সবাজার সদর)।
১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন এবং ১৯০৮ সালের The explosive substance আইনে মামলাটি রুজু করা হয়েছে। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি রকিবুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় কক্সবাজার শহরের ঝাউতলা গাড়ীর মাঠ সংলগ্ন হোটেল রেনেসাঁর পাশে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নাশকতার অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার ১ নম্বর আসামী মিজানুল আলম মিজান কক্সবাজার জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ছিলেন এবং কক্সবাজার পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ রুমালিয়ার ছরার প্রবীণ সমাজসেবক শফিকুল আলম এর সন্তান। ২ নম্বর আসামী জাহাঙ্গীর আলম কক্সবাজার পৌর কৃষকদলের সদস্য সচিব এবং কক্সবাজার পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আশুর ঘোনার খাইরুল ইসলামের সন্তান।
এছাড়াও মামলায় আরো যাদের আসামী করা হয়েছে, তারা হলেন-মেহরাজ সিকদার, পিতা-নুর আহমদ সওদাগর, মো: গিয়াস, পিতা-হাজু মিয়া, নাছির উদ্দিন, পিতা-জগির আলম, মো: এমরান, পিতা-মাস্টার মো: হোসেন, আখতারুজ্জামান লাভলু, মো: বেলাল, ইমরান সিকদার, কানন বড়ুয়া বিশাল, মিনহাজ উদ্দিন পিতা-আবদুর রহমান, মো: জুয়েল, পিতা-নুরু মিস্ত্রি, তামজিদ, পিতা-মো: আবছার, মো: আয়াছ, পিতা-মৌলানা আবু শামা, তৌফিক রব্বানী, পিতা-ডা. মো: আইয়ুব, মো: জমি, পিতা-কলিমুল্লাহ সিকদার, মো: ফায়সাল, পিতা-বাদশা মিস্ত্রি, হারুনর রশীদ, পিতা-সিরাজুল হক এবং নেওয়াজ উদ্দিন বাবুল, পিতা-মৃত আবুল বশর। আরো অজ্ঞাত আসামী রয়েছে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলাটি তদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর মডেল থানার এসআই শেখ সজিবকে তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।