হ্যাপী করিম, মহেশখালী :
মহেশখালী উপজেলাকে আকর্ষণীয় ও পর্যটকবান্ধব করে গড়ে তুলতে বেশকিছু পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে কিছু কাজ চলমান রয়েছে, আর কিছু কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যে শেষও হয়েছে। তবে এসব কাজের মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হতে যাচ্ছে। মহেশখালী প্রবেশমুখে দৃষ্টিনন্দন লাল রঙের ডিজিটাল সাইন হাজারো পর্যটক,পথচারী ও যাত্রীদের নজর কাড়ছে রাতের চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জায় এক ভিন্নমাত্রার সৌন্দর্যে দর্শকদের পুলকিত করছে ‘আই লাভ মহেশখালী’ নামের একটি মনোমুগ্ধকর আলোকসজ্জা স্থাপনা। এটি মহেশখালীর বিদায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাহফুজুর রহমানের উদ্যোগে স্থাপনাটি নির্মাণ করা হয়। শনিবার (১ জানুয়ারি) বিকেল ৫টায় মহেশখালীর পুরাতন জেটির গোলচত্বরের পাশে নির্মাণকৃত স্থাপনাটির উদ্বোধন করেন কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) এর সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক।
বিদায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘মহেশখালীর প্রবেশমুখে দৃষ্টিনন্দন একটি স্থাপনা নির্মাণের পরিকল্পনা হাতে নেয়ার পর পদোন্নতিজনীত বদলী হয়ে যাই। আজকে এই স্থাপনাটির উদ্বোধনীর দিনে উপস্থিত থাকত পেরে আনন্দ লাগছে।’
এ ছাড়া এ দ্বীপের লবন, পান ও কুঠির শিল্প, রাখাইন পল্লী, আদিনাথ পাহাড়, সমুদ্র সৈকত, সোনাদিয়া দ্বীপসহ আকর্ষণীয় জায়গাগুলো পর্যটকদের আকৃষ্ট করে তোলে। পর্যটকদের স্বাগত জানাতে মহেশখালীর প্রবেশমুখেই তৈরি করা হয়েছে, সৌন্দর্য বৃদ্ধি’সহ নান্দনিক করে তুলেছে মহেশখালীকে, এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও এর কিছু ছবি ছড়িয়ে পড়েছে।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন মহেশখালীর পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) সাইফুল ইসলাম, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি এম আজিজুর রহমান বিএ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ফরিদুল আলম, মহেশখালী পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডিজিএম মো. আল আমিন ও এজিএম মো. ইয়াসির আরফাত’সহ গনমাধ্যমকর্মী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।