সোমবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুরে কক্সবাজার শহরের শৈবাল পয়েন্টের বাহারছড়া এলাকা ও সদরের পোকখালী ইউনিয়নের গোমাতলী উচ্চ বিদ্যালয়ে পৃথকভাবে এ শোভাযাত্রা বের করা হয়।
উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), পরিবেশভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন উই ক্যান কক্সবাজার এবং ঋণ ও উন্নয়নবিষয়ক এশীয় জন-আন্দোলনের (এপিএমডিডি) যৌথ উদ্যোগে এ শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। এতে কক্সবাজারের পরিবেশকর্মী ও শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
এসময় তরুণরা বলেন, চীন শুধু বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধুরাষ্ট্রই নয়, বরং বাংলাদেশের উন্নয়নে বিনিয়োগকারী দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। চীন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের নির্মাতা দেশও বটে।
গত ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে চীনা কর্তৃপক্ষ এক চিঠিতে জানায়, বাংলাদেশে কয়লা বিদ্যুতের মতো বায়ুদূষণকারী খাতে আর কোনো বিনিয়োগ করবে না। এছাড়া ২০২১ সেপ্টেম্বরে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ভাষণে বহির্বিশ্বে নতুন কোনো কয়লা-বিদ্যুৎকেন্দ্র তৈরি না করার ঘোষণা দেন। কিন্তু চীনা ব্যাংক ও কোম্পানিগুলো পটুয়াখালীর পায়রায় আরও একটি কয়লা-বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য অর্থায়ন করবে বলে জানা গেছে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।