আবদুল মালেক,রামু:
রামুতে ঐতিহাসিক ১২ রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭.০০ ঘটিকার সময় রামু হাসপাতাল গেইট মাসুমিয়া ইসলামিয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদরাসা মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আনজুমান-এ নকশবন্দিয়া মুজাদ্দেদিয়া বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলার সভাপতি ও জশনে জুলুস ঈদে মিলাদুন্নবী (সা) উদযাপন পরিষদ ২০২৩ এর আহবায়ক অধ্যক্ষ আল্লামা মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ নকশবন্দীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে বক্তারা বলেন-রাসুল (সা) এর আগমন মানব জাতির জন্য রহমত।তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত বাস্তব জীবনে রাসুলের আদর্শ বাস্তবায়ন করার।বিপন্ন মানবতাকে মুক্তির জন্য রাসুলের আগমনে মানুষ তার হারানো অধিকার ফিরে পেয়েছে।তাই সবাইকে যথাযথ মর্যাদায় মিলাদুন্নবী (সা) উদযাপন করতে হবে।রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনীয় ঈদে মিলাদুন্নবী (সা) উদযাপনে ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে।কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার সকাল ৯.০০ ঘটিকার সময় রামু উপজেলা পরিষদ চত্ত্বর হতে জশনে জুলুস রেলি বের হয়ে রামু চৌমুহনী হয়ে রামু হাসপাতাল গেইট মাসুমিয়া মাদরাসা প্রাঙ্গনে সমাপ্ত হবে।পরে সেখানে রাসুলের জীবনী ও ঈদে মিলাদুন্নবী (সা) এর গুরুত্ব ও তাৎপর্যের উপর আলোচনা ও মিলাদ মাহফিল, মুনাজাত ও তাবারুক বিতরণ।মিলাদুন্নবী (সা) উদযাপন পরিষদের সদস্য আবদুল মালেকের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সদস্য সচিব মোহাম্মদ হোসাইন সানী,মাওলানা আবদুর রশিদ হক্কানী,মাওলানা কাজী আবু বকর সিদ্দিক,মাস্টার সালামত উল্লাহ,এডভোকেট আজিজুল ইসলাম,আবু তাহের,কাজী ইসমাইল, অর্থ সচিব এস এম সফিউল্লাহ মুনির,মাওলানা এস এম আবরারুল হক প্রমুখ।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।