নিজস্ব প্রতিবেদক:
মহেশখালী উপজেলা পাঁচ পাহাড় অধ্যুষিত ইউনিয়নের মানুষের ব্যবহার্য বনবিভাগের জমি সরকারি করণের আদেশ দিয়েছেন উচ্চ আদালত।
শাপলারপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এড. আবদুল খালেক চৌধুরীর করা এক আবেদনের প্রেক্ষিতে উচ্চ আদালতের একটি দ্বৈত বেঞ্চ রোববার ২১ এপ্রিল এই আদেশ দেন।
আদেশে পাহাড় ও বন ব্যতিত মানুষের ব্যবহার্য সমতল ভূমি ও বসতভিটা বনবিভাগ থেকে সরকারি করণ করে ক্রমান্বয়ে মালিকদের বন্দোবস্ত দিতেও বলা হয়।
এ ব্যাপারে শাপলারপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এড. আবদুর খালেক চৌধুরী জানিয়েছেন, তিনি ও মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনের সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক গত সংসদ নির্বাচনে জনগণকে ব্যবহার্য ভূমি বন্দোবস্ত করে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
এর প্রেক্ষিতে উচ্চ আদালতে আবদুল খালেক চেয়ারম্যান বাদি হয়ে একটি আবেদন দায়ের করেন।
রোববার ২১ এপ্রিল এই আবেদনের শুনানী অনুষ্ঠিত হয়। শুনানীতে পাঁচ ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত মহেশখালীর ১২ নং পাহাড় মৌজার জমিতে জনগণের ব্যবহার্য্য ভূমি ও বসত ভিটা বনবিভাগের নামীয় তর্কিত গেজেট থেতে অবমুক্ত করে খাস খতিয়ান ভুক্ত করে বন্দোবস্ত প্রদানের আদেশ দেন বেঞ্চ। ৩০ দিনের মধ্যে আবেদর নিষ্পত্তি করার জন্য সরকারের উপর নির্দেশনা প্রদান করেন এবং জনগণকে হয়রানি না করার জন্য উপকূলীয় বনবিভাগের উপর রুলনীশি জারী করেছেন।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।