অনলাইন ডেস্ক: কয়েকদিন ধরে ভাইরাল ‘কাঁচা বাদাম’ গান। আর এই গানেরর স্রষ্টা ভারতের এক বাদাম বিক্রেতা। তার নাম ভুবন বাদ্যকর। ছবি: সংগৃহীত
এরই মধ্যেই সারাবিশ্বে কয়েক মিলিয়ন মানুষ এই ‘কাঁচা বাদাম গান’ শুনেছেন, দেখেছেন। এমনকি রিমিক্সও বানিয়েছেন। ভাইরাল হয়ে যাওয়া সেই ‘কাঁচা বাদাম গান’-এর স্রষ্টা ভুবন বাদ্যকরের বাড়ি ভারতের বীরভূমের দুবরাজপুর ব্লকের লক্ষ্মীনারায়ণপুর পঞ্চায়েতের কুড়ালজুরি গ্রামে। ছবি: সংগৃহীত
এরই মধ্যেই সারাবিশ্বে কয়েক মিলিয়ন মানুষ এই ‘কাঁচা বাদাম গান’ শুনেছেন, দেখেছেন। এমনকি রিমিক্সও বানিয়েছেন। ভাইরাল হয়ে যাওয়া সেই ‘কাঁচা বাদাম গান’-এর স্রষ্টা ভুবন বাদ্যকরের বাড়ি ভারতের বীরভূমের দুবরাজপুর ব্লকের লক্ষ্মীনারায়ণপুর পঞ্চায়েতের কুড়ালজুরি গ্রামে। ছবি: সংগৃহীত
‘বাদাম বাদাম দাদা কাঁচা বাদাম, আমার কাছে নাই গো বুবু ভাজা বাদাম’ এই গানের কথায় সুরে মজেননি এমন মানুষ হাতে গোনা। ছবি: সংগৃহীত
স্বাভাবিকভাবেই নিজের লেখা, সুর দেওয়া ও গাওয়া ‘কাঁচা বাদাম গান’ বহুল প্রশংসিত হতেই খুশিতে মেতেছেন ভুবন বাদ্যকর। তিনি বললেন, ‘মোবাইলে আমার গান দেখছে সবাই। দেখা হলেই সবাই এসে আমার গানের প্রশংসা করে যাচ্ছে। ভালোই লাগছে।’ গানের কারণে ইতিমধ্যেই সেলিব্রিটি তিনি। এলাকাবাসী সারাক্ষণই ভিড় জমাচ্ছেন তার বাড়িতে। তিনি যখন যে গ্রামে বাদাম বিক্রি করতে যাচ্ছেন, সেখানেই তাকে দেখতে ভিড় করে আসছেন সাধারণ মানুষ। ছবি: সংগৃহীত
স্বাভাবিকভাবেই নিজের লেখা, সুর দেওয়া ও গাওয়া ‘কাঁচা বাদাম গান’ বহুল প্রশংসিত হতেই খুশিতে মেতেছেন ভুবন বাদ্যকর। তিনি বললেন, ‘মোবাইলে আমার গান দেখছে সবাই। দেখা হলেই সবাই এসে আমার গানের প্রশংসা করে যাচ্ছে। ভালোই লাগছে।’ গানের কারণে ইতিমধ্যেই সেলিব্রিটি তিনি। এলাকাবাসী সারাক্ষণই ভিড় জমাচ্ছেন তার বাড়িতে। তিনি যখন যে গ্রামে বাদাম বিক্রি করতে যাচ্ছেন, সেখানেই তাকে দেখতে ভিড় করে আসছেন সাধারণ মানুষ। ছবি: সংগৃহীত
নিজের ভাইরাল কীর্তি নিয়ে ভুবন বাদ্যকর সহাস্যে বললেন, ‘হ্যাঁ, আমিই লিখেছি, আমারই তৈরি। আমারই সুর, আমারই গলা। চিন্তাভাবনা করতে করতেই করেছি।’ তিনি জানান, ‘এর আগে বাউল গান করেছি। এখন আমি ঝাড়খণ্ড থেকে বাংলার বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে ঘুরে বাদাম ফেরি করি। সেই বাদাম কী করে বিক্রি করা যায়, সেই থেকেই ভাবনাচিন্তা। তারপরই গান লেখা।’ ছবি: সংগৃহীত
নিজের ভাইরাল কীর্তি নিয়ে ভুবন বাদ্যকর সহাস্যে বললেন, ‘হ্যাঁ, আমিই লিখেছি, আমারই তৈরি। আমারই সুর, আমারই গলা। চিন্তাভাবনা করতে করতেই করেছি।’ তিনি জানান, ‘এর আগে বাউল গান করেছি। এখন আমি ঝাড়খণ্ড থেকে বাংলার বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে ঘুরে বাদাম ফেরি করি। সেই বাদাম কী করে বিক্রি করা যায়, সেই থেকেই ভাবনাচিন্তা। তারপরই গান লেখা।’ ছবি: সংগৃহীত
ভুবন বাদ্যকর জানালেন, ‘গান শুনে বহু মানুষই বাদাম কিনতে আসছেন। কেউ ৫ রুপির বাদাম কিনছেন, কেউ ১০ রুপির। বিক্রিবাটা ভালোই চলছে।’ আরও জানালেন, আগে পায়ে হেঁটে বাদাম ফেরি করতেন। কিছুদিন সাইকেলেও করেছেন। এখন ১৫০০০ টাকা দিয়ে একটি ‘গাড়ি’ কিনেছেন। তাতে করেই বাদাম ফেরি করছেন। ছবি: সংগৃহীত
ভুবন বাদ্যকর জানালেন, ‘গান শুনে বহু মানুষই বাদাম কিনতে আসছেন। কেউ ৫ রুপির বাদাম কিনছেন, কেউ ১০ রুপির। বিক্রিবাটা ভালোই চলছে।’ আরও জানালেন, আগে পায়ে হেঁটে বাদাম ফেরি করতেন। কিছুদিন সাইকেলেও করেছেন। এখন ১৫০০০ টাকা দিয়ে একটি ‘গাড়ি’ কিনেছেন। তাতে করেই বাদাম ফেরি করছেন। ছবি: সংগৃহীত
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।