ভোটগ্রহণ চলাকালে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের খুলশী এলাকায় পাহাড়তলী কলেজের ভোটকেন্দ্রের কাছে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ভোটারসহ দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে।
তথ্যসূত্রে জানা যায়, এ সংঘর্ষের সময়ে যিনি গুলি করেছেন তার নাম শামীম আজাদ। এছাড়াও স্থানীয় কাউন্সিলর ওয়াসিমের অনুসারী বলেও জানা যায়।
শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টিকে কুরবানি দেওয়া হয়েছে- জিএম কাদের
এবিষয়ে কাউন্সিলর ওয়াসিম থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘গুলির ঘটনা ঘটেছে কি না, বা সেখানে কী হয়েছে, আমি জানি না। ঘটনাস্থলে আমি ছিলাম না।’
শামীম আজাদকে ব্যক্তিগত ভাবে চেনেন কি না জানতে চাইলে ওয়াসিম বলেন, ‘হ্যাঁ, চিনি। সে ছাত্রলীগ কর্মী।’
এড. আবিদের পিতা ডা. রমিজ আর নেই, আইনজীবী সমিতির শোক
এ ঘটনায় আহতরা হলেন আকবরশাহ এলাকার আশিক বড়ুয়ার ছেলে শান্ত বড়ুয়া (২৪) এবং খুলশী এলাকার ঝাউতলার আরজু মিয়া কলোনির বাসিন্দা আমির হোসেনের ছেলে মো. জামাল (৩৫)।
গুলিবিদ্ধ শান্ত বড়ুয়াকে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয় বাসিন্দা আল আমিন।
আল আমিন জানান, শান্ত বড়ুয়া কলেজ শিক্ষার্থী। তিনি ভোট দিতে যাওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হন। শান্তর পেটে গুলি লেগেছে।
খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ নেয়ামত উল্লাহ বলেন, ‘পাহাড়তলী কলেজে ভোটকেন্দ্রের প্রায় ৮০০ মিটার দূরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে তারা গুলিবিদ্ধ হন।পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়েছে। কেন্দ্রে ভোটগ্রহণে কোনো বিঘ্ন ঘটেনি।’
১২১ কেন্দ্র দখলের অভিযোগ ব্যারিষ্টার মিজান সাঈদের, পুন: নির্বাচন দাবী
তিনি আরও বলেন, ‘কারা সংঘর্ষে জড়িয়েছিল সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারিনি এখনো। যিনি গুলি করেছেন তাকে আমরা খুঁজছি।’
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।