বার্তা পরিবেশক:
সাউথইস্ট ব্যাংক এর ট্রেনিং ইন্সটিটিউট সম্প্রতি ব্যাংকের শাখা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ কর্মকর্তাদের নিয়ে “বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)” এর সহযোগিতায় “ব্যাংকে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ” শীর্ষক একটি ভার্চুয়াল কনফারেন্সের আয়োজন করেছে। ব্যাংকের ১৩৫ টি শাখা এবং ২ টি অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ কর্মকর্তাগনসহ মোট ১৪৮ জন কর্মকর্তা এই কনফারেন্সে অংশ গ্রহন করেন। ব্যাংকের প্রধান মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তা, সহকারী প্রধান মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তা, মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিভাগের কর্মকর্তাগনও এই কনফারেন্সে অংশ গ্রহন করেন এবং বিএফআইইউ কর্মকর্তা ও শাখা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ কর্মকর্তাদের সাথে সক্রিয়ভাবে আলোচনায় অংশ নেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. কামাল হোসেন তাঁর স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে কনফারেন্সটির উদ্বোধন করেন।
এরপর যথাক্রমে তিনটি সেশনের মাধ্যমে বিএফআইইউ এর সম্মানিত মহাব্যবস্থাপক মোঃ শওকাতুল আলম, উপ-মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আব্দুর রব এবং সৈয়দ কামরুল ইসলাম মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ এর বিভিন্ন বিষয় যেমন- আন্তর্জাতিক বিভিন্ন উদ্যোগ এবং মানদন্ড, বাংলাদেশে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক আইনি কাঠামো এবং আইনি শাসন, মানি লন্ডারিং এর স¤পৃক্ত অপরাধ, এর আর্থসামাজিক প্রভাব এবং পরবর্তী পরিণতি, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ ও সন্ত্রাস বিরোধী আইন-২০০৯, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধি-২০১৯ ও সন্ত্রাস বিরোধী বিধি-২০১৩, বিএফআইইউ সার্কুলার-২৬, শাখা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ কর্মকর্তাদের ভূমিকা ও করনীয় এবং বিভিন্ন কেস স্টাডিজ নিয়ে আলোচনা করেন। কনফারেন্সটি ছিল অংশগ্রহণমূলক এবং অত্যন্ত প্রাণবন্ত। পরিশেষে ব্যাংকের প্রধান মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তা ও উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুদ্দিন মোঃ সাদেক হোসেন সবাইকে ধন্যবাদ প্রদানের মাধ্যমে কনফারেন্সটির সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।